সন্দীপ পরপর উষ্ণতা মাখা মেসেজ পাঠিয়ে সর্বনাশের ভালোবাসার গোপন ঘরে ডাকে রুমকিকে। ভীষণ রাগ হয়,এদিকে ও বসে আছে পথ চেয়ে আর রুমকি এখন বরের আদর খাবে তা কি করে হয়? সন্দীপ জানে ওর কথার জাদু,কবিতা ভরিয়ে দিতে পারে যে কোন মেয়ের আবেগী মন। তবে রুমকি বেশ রহস্যময়ী। ধরি ধরি করেও ওকে ধরতে পারে না সন্দীপ। কাছে এসেও কাছে আসে না । অবশ্য এই ধরনের মহিলাদেরই বেশি পছন্দ ওর। একদিকে বিবাহিত কোন ঝামেলা নেই মানে ঘ্যানঘ্যান করবে না যে আমি তোমার প্রেমে পড়ে গেছি চল বিয়ে করে ফেলি। তারপর ইনডিপেনডেন্ট মানে হাতে ঢালাও টাকা,সন্দীপ বিল পে করতে গেলে নারী স্বাধীনতার ঘন্টি বেজে ওঠে বুকের দরজায়। সুতরাং বেশিরভাগ বিল পে করে রুমকি। তারপর একঘেয়ে দাম্পত্যে অভ্যস্ত ডালভাত খাওয়া প্রেমে একটু বিরিয়ানির স্বাদ পেলে মন্দ কি? রুমকিকে বেশ কয়েকটা আদুরে মেসেজ করেও কোন উত্তর পায় না সন্দীপ। বুঝতে পারে হয় ঘুমিয়ে পড়েছে নাহলে বরের সাথে বিছানার পুরোনো খেলায় মত্ত। মেজাজটা খিঁচড়ে যায় সন্দীপের সবে একটু জমে উঠেছিল প্রেমের অভিনয়টা একদম জল ঢেলে চলে গেল। নামের পাশে গোল...