মিনি ট্রিপে গিয়ে গিয়ে যখন ক্লান্ত মন বলছে নাহ্ আর ভালো লাগছে না কিন্তু যাব কোথায়? মনটা বড় পাহাড়ের গান গাইছিল অনেকদিন ধরেই একটা দার্জিলিং ট্রিপের প্ল্যানও ছিল সবাই মিলে কিন্তু সেটা ভন্ডুল হল হঠাৎই তারপর আবার সেই উড়ু উড়ু ডানা ঝাপটানো মনটাকে সামলানো দায়। কিন্তু কোথায় যাই? হঠাৎই মনে হল আমার লিভিং টুগেদার গল্পটার কথা আরে উটি ঘুরে আসি বরং এতদিন তো জাস্ট কল্পনার জাল বুনে গেছি রাণা আর মুনিয়াকে নিয়ে এবার লেখিকার কল্পনা যদি সত্যি হয়। কিন্তু সেই আবার গালে হাত মানে চার দিন হাতে নিয়ে একদম তামিলনাড়ু? কারণ স্কুল চলছে পুরোদমে। ছুটি নিলাম না হয় দু তিন দিন তবুও অনেকটা পথ। অবশেষে দূরত্বর বাধা না মেনেই সবাই মানে ছেলেমেয়ে সহ আমরা দুজন রওনা দিলাম উটির উদ্দেশ্যে। ওদের সাথে পেয়ে মনটা খুবই ফুরফুরে হল কারণ নানা ব্যস্ততায় ওদের আজকাল পাওয়া যায় না সাথে। কলকাতা থেকে উড়ানে দিল্লী হয়ে কোয়েম্বাটোর। রিসিডিউল হয়ে ফ্লাইট ছিল মাঝরাতে তাই মোটামুটি সারাটা রাতই গেল তবুও মনে বেড়ানোর আনন্দ সুতরাং কুছ পরোয়া নেই। আসলে মনটাই বোধহয় সব,মনই চালনা করে শরীরকে। কোয়েম্বাটোর নেমে ওখানে রেড ট্যাক্সির সাথে কথা হল প্রথমে আমাদের ব্রেকফাস্...