বিয়ের পর দিন কালরাত্রি..সবাই মিলে মোটামুটি ষড়যন্ত্র করে অনিকে বৌয়ের মুখ দেখতে দিলোনা। মিচকে পোড়া বোনটা তো আরেক কাঠি বললো," শোন দাদা কালরাত্রিতে সাদা বৌয়ের মুখ দেখতে নেই এরপরের রাতগুলো একদম কালো হয়ে যাবে। যাতে তা না হয় তাই একটা দিন ব্রত রাখা।"
" মহা ফাজিল হয়েছিস না? তোর না পরীক্ষা সামনে মাসে।পড়তে বসেছিস?আরে আমার ঘর একজন দখল করে আছে আর আমি কিনা যাবো বাবার পাশে ঘুমোতে? আমার একটা জিনিস দরকার। "
" কি দরকার বল,আমি এনে দিচ্ছি।আজকে এখানে ঢোকা যাবেনা। আর কি এই তো জমি দখল শুরু। মন্ত্র পড়েছিস না যদিদং হৃদয়ং তব মনে নেই। "
অন্য সময় হলে এক হাত দেখতো বোনকে তবে বিয়েবাড়ি বলে বেঁচে গেলো।
অনিকেতের আজ বৌভাত আজ আর বৌয়ের মুখ দেখতে অসুবিধে নেই তাই মাঝে মাঝেই দেখা হয়ে যাচ্ছে আজ তিন্নি পাহারাদারও
হাওয়া বোধহয় রূপচর্চায় ব্যস্ত।
মা আর ছোট পিসিমা হাঁক মারে..." তোদের হলো? আরে মেয়েটা আর কতক্ষণ না খেয়ে থাকবে?"
নীল বালুচরীতে লাল সুতোর কাজ কানে ঝুমকো আর গলার চোকারে বেশ লাগছে অঞ্জনাকে। ও এসে দাঁড়াতেই মা একটা বড় থালা ভর্তি শাড়ি আলতা সিঁদুর আর পঞ্চব্যাঞ্জনে সাজানো এক থালা ভাত ওর হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো..." বল,একটু জোরে জোরে আজ থেকে তোমার সারাজীবনের ভাত কাপড়ের দায়িত্ব আমার।"
তিন্নিটা সমানে লাফাচ্ছে,এই কদিনে খুব মাত
#কথা_দিলাম# #রুমাশ্রী_সাহা_চৌধুরী# "চৌধুরীদের বাড়ির ছোটমেয়ে না? কি চেহারা হয়েছে গো! এই তো গত পুজোর আগের পুজোতে ওদের দুগ্গাদালানে দেখেছিলাম চুল ছেড়ে ধুনুচি সাজাচ্ছিলো।কি সু...
Comments
Post a Comment