বাড়ির বাইরে থেকে অফিসের চাকরি করা ব্যাচেলার আমি সুতরাং প্রায়ই আমাকে হোটেলে খেতে হয়। কখনও আবার অফিসের ক্যান্টিনেও খেয়ে নিই।
আজকাল অবশ্য মাকে ফোন করে বেশ কিছু রান্নাও শিখে নিয়েছি প্রয়োজন মেটাতে। তাই ইচ্ছে না থাকলেও মাঝেমাঝে সেগুলো ট্রাই করি। আসলে রান্নাটা আমার ভালো লাগে না করতে। যদিও খুবই বাজে ব্যাপার এটা। কারণ চলনসই রান্না জানা সবারই দরকার।
আমি ভোজনরসিক হয়ে চব্যচোষ্য গিলব আর তার জোগান দেবে আরেকজন সেটা একদম ঠিক নয় তবুও ঐ যে আমার মাতৃদেবী এইজন্য দায়ী। কিছু শেখাননি অথচ ধমক ধামক করেন আমার বৌ বলবে মা কিছু শেখায়নি। অবশ্য আমারও শেখার আগ্ৰহ ছিল না।
আজও যথারীতি ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়েছে সুতরাং তাড়াতাড়ি করে কোনমতে দু পিস পাউরুটি টোস্ট গরম চায়ের সাথে খেয়ে ছুট মেরেছি অফিসে।
অফিসে কাজের ফাঁকেই মনে হয়েছে আজ বাঙালী খাবার খাবো। আমাদের অফিস থেকে মিনিট দশেক গেলেই একটা ভালো বাঙ্গালী রেস্টোরেন্ট আছে। যদিও খাবারের দাম একটু বেশি কিন্তু কুছ পরোয়া নেই তাতে আজ তো সবে মাসের তিন সুতরাং মনটা নাচে তা ধিন ধিন।
Comments
Post a Comment